সম্প্রতি গবেষকরা বলছেন, পুরোনো খবরের কাগজ ব্যবহার করে গাড়ি চালানো যাবে। খবরের কাগজকে জৈব জ্বালানিতে রূপান্তরের পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকরা। খবর গিজম্যাগ-এর।
নিউ অরলিন্সের টুলেন ইউনিভার্সিটির গবেষকরা পুরোনো খবরের কাগজে ‘টিইউ-১০৩’ নামের ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেয়েছেন। এ ব্যাকটেরিয়া সংবাদপত্রে থাকা সেলুলোজকে বিউটানলে রূপান্তর করতে পারে। আর বিউটানলকে সহজেই গ্যাসোলিনে রূপান্তর করা সম্ভব বলেই গবেষকরা জানিয়েছেন।
গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘সেলুলোজ সাধারণত সবুজ উদ্ভিদে পাওয়া যায়। আর এই জৈব পদার্থটিকে বিউটানলে রূপান্তরের কাজটি দীর্ঘদিন ধরেই করা হচ্ছে। ফলে, জৈব জ্বালানি তৈরিতে পুরোনো খবরের কাগজও ভালো উপকরণ হতে পারে।’
গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, ‘টিইউ-১০৩’ ব্যাকটেরিয়া থাকে মানুষের মুখে। এ ব্যাকটেরিয়াকে কাজে লাগিয়েই খবরের কাগজে থাকা সেলুলোজকে বিউটানলে রূপান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন তারা। এ প্রক্রিয়াটির উদ্ভাবন করে পেটেন্টের আবেদনও করেছেন তারা।
গবেষক ডেভিড মুলিন জানিয়েছেন, ‘খবরের কাগজ ব্যবহার করে গাড়ি চালানোর পদ্ধতি আবিষ্কার করার ফলে জৈব বিউটানল তৈরির খরচ বাঁচবে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড কম নির্গত হবে।’
এ পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব বলেই দাবি করেছেন গবেষকরা।
নিউ অরলিন্সের টুলেন ইউনিভার্সিটির গবেষকরা পুরোনো খবরের কাগজে ‘টিইউ-১০৩’ নামের ব্যাকটেরিয়ার সন্ধান পেয়েছেন। এ ব্যাকটেরিয়া সংবাদপত্রে থাকা সেলুলোজকে বিউটানলে রূপান্তর করতে পারে। আর বিউটানলকে সহজেই গ্যাসোলিনে রূপান্তর করা সম্ভব বলেই গবেষকরা জানিয়েছেন।
গবেষকরা জানিয়েছেন, ‘সেলুলোজ সাধারণত সবুজ উদ্ভিদে পাওয়া যায়। আর এই জৈব পদার্থটিকে বিউটানলে রূপান্তরের কাজটি দীর্ঘদিন ধরেই করা হচ্ছে। ফলে, জৈব জ্বালানি তৈরিতে পুরোনো খবরের কাগজও ভালো উপকরণ হতে পারে।’
গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, ‘টিইউ-১০৩’ ব্যাকটেরিয়া থাকে মানুষের মুখে। এ ব্যাকটেরিয়াকে কাজে লাগিয়েই খবরের কাগজে থাকা সেলুলোজকে বিউটানলে রূপান্তর করতে সক্ষম হয়েছেন তারা। এ প্রক্রিয়াটির উদ্ভাবন করে পেটেন্টের আবেদনও করেছেন তারা।
গবেষক ডেভিড মুলিন জানিয়েছেন, ‘খবরের কাগজ ব্যবহার করে গাড়ি চালানোর পদ্ধতি আবিষ্কার করার ফলে জৈব বিউটানল তৈরির খরচ বাঁচবে এবং কার্বন ডাই অক্সাইড কম নির্গত হবে।’
এ পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব বলেই দাবি করেছেন গবেষকরা।
0 comments:
Post a Comment